সেক্স বৃদ্ধির খাবার ও ব্যায়াম

সেক্সের আনন্দ দ্বিগুণ করে তুলতে ভরসা রাখুন এ সব সহজ ব্যায়ামে ও খাবারে

নিয়মিত ব্যায়ামের উপকারিতা নিয়ে এ পর্যন্ত যত লেখা হয়েছে, যোগ করলে কয়েকশো মাইল দীর্ঘ হয়ে যেতে বাধ্য! প্রতিদিন পরিমিত ব্যায়াম আপনাকে শারীরিকভাবে সুস্থ রাখে, এনার্জি বাড়ায়, এ সব কিছুই জানা কথা! কিন্তু জানেন কি, নিয়মিত ব্যায়াম প্রভাব ফেলে আপনার যৌনজীবনেও? কোন কোন বিশেষ অথচ সহজ ব্যায়াম রোজ করলে আপনার বিছানার সেশনগুলো আরও উত্তেজক আর আনন্দদায়ক হয়ে উঠবে, তারই হদিশ দিচ্ছি আমরা!

প্ল্যাঙ্কসঃ

শারীরিকভাবে সুস্থ থাকার জন্য সক্ষমতা বাড়াতে হবে। প্ল্যাঙ্কস আপনার পিঠের আর পেটের পেশিগুলোকে সবল করে তুলতে সাহায্য করে। শরীরের উপরের অংশ মজবুত হলে বিছানাতেও অনেক বেশিক্ষণ পারফর্ম করতে পারবেন। প্রতিদিন ১০ মিনিট প্ল্যাঙ্কস করুন, তফাতটা নিজেই বুঝতে পারবেন!
কী করে করবেন: উপুড় হয়ে শুয়ে হাতদুটো দু’পাশে মেঝেতে পাশাপাশি রাখুন, তারপর হাতের উপর ভর দিয়ে পুশ-আপের ভঙ্গিতে উপরের দিকে শরীরটাকে টেনে তুলুন। পায়ের আঙুল মেঝেতে ছুঁয়ে থাকবে, পিঠ আর মাথা থাকবে একই লাইনে। শরীরটাকে উপরে তোলার সময় পুরো ওজনটা থাকবে বাহু আর পায়ের আঙুলের উপর। শ্বাস টেনে বন্ধ করে যতক্ষণ পারবেন এই অবস্থায় থাকুন, তারপর ধীরে ধীরে শরীরটাকে নামিয়ে নিঃশ্বাস ছাড়ুন। রিপিট করুন।

কেগলস
পেলভিক মাসলের জোর বাড়াতে জুড়ি নেই কেগলসের। অর্গাজ়মের সময় পেলভিক মাসল সংকুচিত হয়। কাজেই বুঝতেই পারছেন, পেলভিক মাসল যদি মজবুত হয় তা হলে অর্গাজ়মের সুখও কয়েকগুণ বেড়ে যেতে বাধ্য! কেগলস করার জন্য কোনও যন্ত্রপাতির দরকার নেই, যে কোনও জায়গায় বসে কেগলস করতে পারেন। তবে আগে বাথরুম করে নেবেন। ঠিকঠাক কেগলস করার জন্য ব্লাডার খালি থাকা দরকার।
কীভাবে করবেন:
ইউরিনের বেগ সম্বরণ করার জন্য আপনি যে পেশিগুলো সংকুচিত করেন, সেটাই পেলভিক মাসল। ইউরিন বন্ধ করতে হলে যেভাবে পেশি সংকুচিত করেন, ঠিক সেভাবেই সংকুচিত করুন। কম করে পাঁচ সেকেন্ড ধরে রাখুন, তারপর ছেড়ে দিন। বেশ কয়েকবার রিপিট করুন।

আরো পড়ুন হস্তমৈথুন করার শাস্তি কি? হস্তমৈথুন করলে কি কি ক্ষতি হতে পারে?

গ্লুট ব্রিজঃ নিতম্বের পেশি মজবুত আর সুগঠিত করতে আপনাকে করতে হবে গ্লাট ব্রিজ। নিতম্বের পেশি আর হ্যামস্ট্রিং মজবুত হলে আপনার শরীরও নমনীয় থাকবে, ফলে সেক্সের আনন্দ অনেক বেশি পাবেন।
কীভাবে করবেন: মাটিতে শুয়ে পড়ুন। হাতের পাতা মেঝেতে থাকবে। হাঁটু মুড়ে ভাঁজ করে নিন। এবার গোড়ালির উপর ভর করে ধীরে ধীরে কোমর আর নিতম্ব উপরে তুলুন। কাঁধ আর পিঠের উপরের অংশ মেঝে ছুঁয়ে থাকবে। এবার নিতম্ব উপরে তোলা অবস্থাতেই নিতম্বের পেশিগুলো সংকুচিত করার চেষ্টা করুন। পাঁচ সেকেন্ড রেখে ছেড়ে দিন। ধীরে ধীরে শরীর মেঝেতে নামিয়ে আনুন।

সেক্স বৃদ্ধির কিছু খাবারঃ

যৌন জীবনে রসুনের উপকারিতা:
সেক্সে রসুনের উপকারিতা কি?
কিছু গবেষণা পরামর্শ দেয় যে রসুন রক্ত প্রবাহ বাড়াতে সাহায্য করতে পারে, যা পুরুষদের ইরেক্টাইল ডিসফাংশনের মতো সমস্যাগুলির চিকিত্সার জন্য উপকারী হতে পারে। প্রকৃতপক্ষে, একাধিক মানব এবং প্রাণী গবেষণায় দেখা গেছে যে রসুনে পাওয়া কিছু যৌগ রক্ত প্রবাহ বৃদ্ধি করতে পারে এবং রক্তনালীগুলির কার্যকারিতা উন্নত করতে পারে।

রক্ত প্রবাহ বৃদ্ধির পাশাপাশি, কিছু গবেষণায় দেখা গেছে যে রসুন পুরুষের উর্বরতা বাড়াতে সাহায্য করতে পারে ও যৌন ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে । ১৮টি গবেষণার একটি পর্যালোচনায় উপসংহারে বলা হয়েছে যে রসুন শুক্রাণু উৎপাদন বৃদ্ধি এবং টেস্টোস্টেরনের মাত্রা বাড়াতে সাহায্য করে, যা এর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্যের কারণে হতে পারে।

সেক্সে খেজুরের উপকারিতা:
খেজুর হলো সমস্ত শুকনো ফলের মধ্যে সবচেয়ে সুস্বাদু এবং সারা বছর ভারতে এর স্বাদ পাওয়া যায়। এবং এই ফলটি যৌন ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ, এই শুকনো ফলগুলি সাধারণত শক্তির জন্য খাওয়া হয়। এ কারণেই মুসলমানদের মধ্যে খেজুর দিয়ে রমজানের রোজা ভাঙার রেওয়াজ রয়েছে। যেহেতু রোজা আপনার শরীরকে শক্তি থেকে বঞ্চিত করে, তাই ক্যালোরি-ঘন খেজুর খাওয়া আপনার শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। বিজ্ঞান বলে যে খেজুর ফল এমনকি আপনার যৌন ক্ষমতা বাড়াতে পারে, আপনার শুক্রাণুর গুণমান উন্নত করতে পারে এবং আপনার বিয়ে বাঁচাতে পারে। গবেষণা প্রমাণ করেছে যে ঐতিহ্যগত জ্ঞান সর্বদা কি বলে আসছে। ফলগুলি আপনার লিবিডো বাড়িয়ে এবং আপনার যৌন কর্মক্ষমতা উন্নত করে আপনার যৌন জীবনকে বাড়িয়ে তোলে।

সেক্সে কিসমিসের উপকারিতা:
কিশমিশ জাদুকরী! ভারতের অন্যতম জনপ্রিয় শুকনো ফল হিসেবে চিহ্নিত হওয়ার পাশাপাশি, এগুলি কামোদ্দীপকদের গ্রুপের অন্তর্ভুক্ত। প্রাচীনকাল থেকেই যৌন দুর্বলতা নিরাময়ে ও যৌন ক্ষমতা বাড়াতে এগুলো ব্যবহার হয়ে আসছে। কিশমিশ লিবিডোকে উদ্দীপিত করতে এবং যৌন উত্তেজনা প্ররোচিত করতে পরিচিত। এটি প্রাথমিকভাবে আর্জিনাইন নামক অ্যামিনো অ্যাসিডের কারণে হয়, যা ইরেক্টাইল ডিসফাংশনের চিকিৎসায় সহায়ক। বিয়ের রাতে বর ও কনেকে এক গ্লাস দুধ, কিসমিস দিয়ে সিদ্ধ করা এবং এক চিমটি জাফরান দিয়ে পান করানো একটি সাধারণ অভ্যাস। কিশমিশ শক্তির একটি প্রাকৃতিক বৃদ্ধিও প্রদান করে যা একজন ব্যক্তির যৌন ক্ষমতা বাড়ায়। এগুলি শুক্রাণুর গতিশীলতা বৃদ্ধির জন্যও দায়ী, যার ফলে যৌন মিলনের সময় গর্ভধারণের সম্ভাবনা আরও ভাল হয়।

নিয়মিত এই ব্যায়ামগুলো ও খাবার গুলো নিয়মমাফিক করলে নিশ্চিতভাবেই অনেক বেশি সুখময় হয়ে উঠবে আপনাদের যৌনজীবন!
তাহলে জেনে গেলেন তো একটা ভালো যৌন জীবন পাওয়ার উপায়? তাহলে আর দেরি না করে যৌন ক্ষমতা বাড়ানোর এইসব উপায় গুলি পালন করুন আর নিজের অসন্তুষ্টপূর্ণ যৌন জীবনকে করে তুলুন আনন্দময়।
ধন্যবাদ

হস্তমৈথুন করার শাস্তি কি? হস্তমৈথুন করলে কি কি ক্ষতি হতে পারে?

🌸 কেনো আপনি হস্তমৈথুন/ প*গ্রাফি বর্জন করতে বাধ্য?
আজ কথা বলবো হস্তমৈথুনের ফলে যে সকল সমস্যা দেখা যায় তা নিয়ে।
হস্তমৈথুনের ফলে সাধারণত
দুই ধরনের সমস্যা দেখা যায়।
যেমনঃ শারীরিক ও মানসিক । আজকের ধারাবাহিক পর্ব সাজিয়েছি এই দুই ধরনের প্রভাব নিয়ে।

🌸 প্রথমেই থাকছে শারীরিক সমস্যাঃ
১ঃহস্তমৈথুনের ফলে লিঙ্গের কোষ মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্থ হয়।
২ঃযৌ* চাহিদা কমে যায়।
৩ঃদ্রুত বীর্যপাতের ঘটনা দেখা যায়।
৪ঃমেধাশক্তি কমে যায়।
৫ঃ বীর্যের মান নষ্ট হয়।
৬ঃবীর্যে শুকরানো কমে যায়।
৭ঃসহবাস করার মত লিঙ্গ শক্ত হয় না।
৮ঃবয়সের সাথে লিঙ্গ বৃদ্ধি হয় না। অনেকে বলে হস্তমৈথুন করলে লিঙ্গ ছোট হয়ে গেছে। আসলে বিষয়টা এমন না। প্রকৃত বিষয় হলো হস্তমৈথুনের ফলে বয়স অনুপাতে লিঙ্গ বৃদ্ধি হয় না যার ফলে মনে হয় লিঙ্গ ছোট হয়ে গেছে।
৯ঃ হস্তমৈথুনের ফলে ইলাস্টিক টিস্যু দূর্বল হয়ে যায় য
১০ঃ হস্তমৈথুনের ফলে স্বাস্থ্যহানী দেখা যায়।
১১ঃহস্তমৈথুনের ফলে খাবারে অরুচি, ক্ষুধাহীনতা দেখা দেয়।
১২ঃহস্তমৈথুনের ফলে ইনসমনিয়া (অনিদ্রা) দেখা দেয়।
১৩ঃহস্তমৈথুনের ফলে শরীরে নানা জায়গায় ব্যথা অনুভব হয়।
১৪ঃ হস্তমৈথুনের ফলে পেনিশে ভেরিকলিস দেখা দেয়।
১৫ঃহস্তমৈথুনের ফলে অন্ডকোষে চিনচিনে বা টাটানি ব্যথা অনুভব হয় এমনকি থল পেঠেও।
১৬ঃ হস্তমৈথুনের ফলে কাজের প্রতি মনোযোগ কমে যায়।
১৭ঃ ছাত্র ছাত্রীদের পড়া লেখায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
১৮ঃহস্তমৈথুনের ফলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়।
১৯ঃহস্তমৈথুনের ফলে শরীর কম্পন বা কাপা দেখা যায়।

🌸 হস্তমৈথুনের ফলে মানসিক সমস্যাঃ

১. নিজেকে অপরাধী মনে হয় হয়।
২. মনোযোগ হ্রাস পায়।
৩. কোন কিছুই ভালো লাগে না।
৪. আমেরিকান গবেষণায় দেখা গেছে সাইকো (পাগল) হওয়ার সম্ভবনা অনেক।
৫. বাস্তব সেক্সের প্রতি চাহিদা কমে যায়। ফলে সংসারে অশান্তি লেগেই থাকে।
৬. বিবাহের প্রতি কোন চাহিদা থাকে না।
৭. ভুলে যাওয়ার প্রভনতা দেখা যায়।
৮. মানসিক অবসাদ ও ক্লান্তি দেখা যায়।
৯.ভালো মন্দ বুঝার ক্ষমতা থাকে না।
১০. নিজেকে দূর্বল বা রোগি মনে হয়। অথচ ডাক্তররা পরিক্ষা করে কোন রোগ নির্ণয় করতে সক্ষম হয় না।

🌸হস্তমৈথুন নিয়ে কিছু ভ্রান্ত ধারনা যা অনেকে পোষন করছেন তা হলোঃ

🌸অনেকে হস্তমৈথুন করে সপ্নদোষ থেকে বাঁচার জন্য। যা ক্ষতির উপর মহা ক্ষতি।
🌸অনেকে মনে করে হস্তমৈথুন না করলে লিঙ্গ ছোট হয়ে হয়ে যায়। বরং হস্তমৈথুন করলে লিঙ্গ ছোট হয়ে যায়।
🌸হস্তমৈথুন করলে মানসিক শান্তি আসে এটা ভুল ধারনা পোষণ করে অনেকে হস্তমৈথুন করে।

🔊 আরো পড়ুন ⤵️
বীর্য পাতলা হলে করণীয় কি?

হস্তমৈথুন করার শাস্তি কি?
প্রশ্নঃ- হস্তমৈথুন করার শাস্তি কি দয়া করে জানাবেন?

উত্তরঃ- পুরুষ বা মহিলা যে কেউ হস্ত মৈথুন করা হারাম। এমন ব্যক্তির উপর হাদীসে পাকের মধ্যে লানত করা হয়েছে। ফকিহ আবুল লাইছ সমরকন্দি (رحمة الله عليه) বর্ণনাকৃত এক হাদীসে পাকের মধ্যে ৭ জন গুনাহগার ব্যক্তির শাস্তির কথা এসেছে তাদের মধ্যে একজন হচ্ছে হস্ত মৈথুনকারী বর্ণিত আছে কিয়ামতের দিন আল্লাহ্ তাআলা তার ( হস্ত মৈথুনকারী ) প্রতি রহমতের দৃষ্টি দিবেন না এবং তাকে পবিত্রও করবেন না বরং তাকে সরাসরি জাহান্নামে নিয়ে যাওয়ার হুকুম প্রদান করা হবে।
( তামবিহুল গাফিলীন, ১৩৭ পৃষ্ঠা )

আ’লা হযরত, ইমাম আহমদ রযা (رحمة الله عليه) এর এক প্রশ্নোত্তরে বলেনঃ ‘‘( হস্ত মৈথুনকারী ) গুনাহগার, বারবার করলে কবীরা গুনাহকারী,ফাসিক।
তিনি আরাে বলেন : কোন হস্ত মৈথুনকারী যদি তাওবা ব্যতিত মৃত্যু বরণ করে , তবে সে কিয়ামতের দিন এ অবস্থায় উঠবে যে তার দু’হাত গর্ভবতী হবে। যার কারণে কিয়ামতের ময়দানে লােকদের বিশাল সমাবেশের সামনে তাকে ! লজ্জিত হতে হবে। ’’
(ফতওয়ায়ে রযবিয়্যা, ২২ তম খন্ড , ২৪৪ পৃষ্ঠা)

এ গুনাহ থেকে বাঁচার ৬ টি রূহানী চিকিৎসাঃ

(১) যে কোন ( নারী – পুরুষ ) معاذ الله عز وجل! (আল্লাহর পানাহ!) ঐ কু – কর্মে লিপ্ত রয়েছে তার উচিত দু’রাকাত তাওবার নামায আদায় করে সত্য অন্তরে তাওবা করে ভবিষ্যতে এ গুনাহ না করার অঙ্গীকার করা এবং তাওবার উপর অটল থাকার জন্য অঝাের নয়নে কান্না করে বিনিত ভাবে দোয়া করবে ।
(২) অধিক হারে রােযা রাখলে ان شاءالله عز وجل যৌন উত্তেজনা প্রশমিত হবে।
(৩) ধারাবাহিকভাবে ৪১ দিন ১১১ বার يا مؤمن (ইয়া মু’মিনু) পাঠ করা , ( আগে ও পরে তিনবার করে দরূদ শরীফ পাঠ করবেন।)
(৪) শােয়ার সময় يا مميت (ইয়া মুমিতু) পাঠ করতে করতে যেন ঘুমিয়ে পড়ে ان شاء الله عز وجل উপকার হবে । ( যখনই শুয়ে কোন ওযীফা পাঠ করবেন তখন পাদ্বয়কে সংকুচিত করে নেয়া উচিত )
(৫) প্রতিদিন সকালে ( আগে পরে তিনবার করে দরূদ শরীফও ) ১১ বার সূরা ইখলাস পাঠ করবেন ان شاءالله عز وجل শয়তান দলবল নিয়েও গুনাহ করাতে পারবে না যতক্ষণ সে ( পাঠকারী ) নিজে ( গুনাহ ) না করে। ( অর্ধরাতের পর থেকে সূর্যের প্রথম কিরণ চমকানাে পর্যন্ত সময়কে “ সকাল ” বলা হয়)
(৬) বিবাহ করতে সক্ষম হলে বিবাহ করে নিতে হবে এই সব থেকে উত্তম পন্থা । বিবাহ করার মত পরিস্থিতি না থাকলে উপরের ৫টি পদ্ধতি অতি কার্যকারী ।
আল্লাহ পাক সুবহানাহু তাআলা আমাদেরকে যাবতীয় গুনাহ থেকে যেন বাঁচিয়ে রাখুন, আমিন।